উপজেলার স্বচ্চ ও জবাবদিহিতায় চরহাজারী ইউনিয়ন অন্যতম।ইদানিং কালে পল্লী বিদ্যুত খাতে মিটারে ঘুষ বানিজ্য ও পিলার আনয়ন বানিজ্যের অভিযোগ পাওয়া গেছে। যদিও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নুরুল হুদা সাহেব কতৃক কয়েকমাস পূর্বে প্রতিটি মসজিদে চিঠি পাঠিয়ে পল্লী বিদ্যুত খাতে কাউকে টাকা না দেয়ার অনুরোধ করা হয়েছিলো। চিঠিটি ছিল"শ্রদ্ধেয় ঈমাম সাহেব,আসসালামুালায়কুম। আমি ৩ নং চরহাজারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নুরুল হুদা।আলোকিত কোম্পানীগঞ্জ গড়ার লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনে প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুত পৌছে দেয়ার অঙ্গিকার অনুযায়ী বিদ্যুতের মিটার এবং খুঁটি স্থাপনের কাজ চলমান।বেশ কিছু ব্যাক্তির অভিযোগ পাওয়া গেছে, কয়েকজন অসুদপায় ব্যাক্তি লেনদেনের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক মিটার এবং খুঁটি দেবে বলে এবং টাকার বিনিময়ে মিটার ও খুঁটি দিচ্ছে।তাই আমার ইউনিয়নের সকল জনসাধারন কে বলছি, মিটার দিতে সার্ভিস চার্জ ব্যাতিত কোনো টাকা লাগে না। তাই আপনারা কাউকে টাকা দিবেন না"। কিন্তু তারপরও হতাশাজনক হচ্ছে, অনেকেই দ্রুত পিলার ও মিটার পেতে টাকা দিয়েছেন কয়েকজন ব্যাক্তিকে এবং কয়েকজন ব্যাক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাই ২০ অক্টোবর, পুনরায় এ খাতে কাউকে টাকা না দেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়ে মাইকিং করা হয়েছে প্রতিটি ওয়ার্ড, পাড়া এবং মহল্লায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস